ভাই পেপাল কবে আসবে ?
আপনি যদি অনলাইনে ফ্রিল্যান্স বা ইকামার্স এর সাথে যুক্ত থাকেন তাহলে এই প্রশ্নটি আপনাকেও শুনতে হয়েছে নিশ্চয়!!
কিন্তু আসলেই কি আপনি বা আমরা জানি পেপাল কবে বাংলাদেশে চালু করবে তাদের যাত্রা ? কবে ধরা দেবে ইকমার্সের কিং এই বাংলাদেশের মুখিয়ে থাকা মানুষ গুলোর হাতের মুঠোয়।
কত আয়োজন, ব্লগ, প্রতিবাদ, ফেইসবুকে ফ্যানপেইজে প্রচার প্রচারনা, সরকার এর উচ্চ পদ কর্তাদের বোঝানো(হাত পা ধরে), পেপাল এর উচ্চ কর্তাদের সাথে বৈঠক(তাদের কেও বোঝানো হল) … চলিতেছে
কিন্তু ….কত গুজব এল গেল পেপাল মিলল না!!
সেপ্টম্বর এ আসার পুর্বাভাস দেখা গেলেও এখন নভেম্বর …. আশা ছাড়বেন না প্লিজ!!
তাহলে আরো কত সময় লাগতে পারে ? আমিও জানি না!!
তবে দেখে নিন শুধুমাত্র বাংলাদেশে পেপাল চালু করতে কিরকম ঝাক্কি পোহাতে হবে পেপাল কে
১। মুল কথা পেপাল হল কিং
২। তার কাজ কারবারও কিং এর মত হবে সেটাই কাম্য
অন্যান্য দেশের মতই রাখতে হবে বাংলাদেশের নাম, পতাকা, এবং ভাষা
৩। পেপাল যদি বাংলা ভাষা রাখতে চায় তাহলে কোন কথা নাই পুরা পেপাল কে বাংলায় রুপান্তরিত করতে হবে
৪। থাকতে পারে বিভাগ এবং জেলা এর সাথে ফোন নাম্বার , মোবাইল নাম্বার চাইলে অবশ্যই ৮৮০ দিয়ে শুরু করতে হবে
এগূলো কয়েকটি পরিবর্তনের উদাহরন দিলাম মাত্র, এছাড়াও এর ব্যাক এন্ড(কন্ট্রল প্যানেল) এও কিছু পরিবর্তন আনতে হবে যা শুধুমাত্র বাংলাদেশের মানুষ দের সার্ভিস দেবার জন্যে অবশ্য প্রয়োজনীয়,
পেপাল মুলত ফোন নাম্বার কে খুবই গুরুত্বের সাথে বিবেচনা করে যা আপনার জেলার এরিয়া কোডের সাথে অবশ্যই মিল থাকতে হবে আর এজন্যে তাদের কাছে বাংলাদেশের প্রত্যেক জেলার ফোন এরিয়া কোড থাকবে যা একাউন্ট খোলার সময় ভেরিফাই এর কাজে লাগবে
আপনার কাছে এই কাজ গুলো কম গুরত্বের মনে হলেও পেপাল এর নিরাপত্তা এবং সুনাম অক্ষুন্ন রাখতে তারা এগুলো বারবার ভেরিফাই চালাবে যতক্ষন না তারা সন্তষ্ট হতে পারছেন
এর পরও তাদের ব্যবসায়িক স্বার্থ অবশ্যই লসের মধ্যে রেখে তারা নিশ্চয় বাংলাদেশে আসবে না,
আসল সমস্যা টা এখানেই (আমার মনে হয়)
আপনার জানা মতে কত জন অনলাইনে কেনাকাটা করেন ? বা ক্রেডিট কার্ড ব্যবহারের সুবিধা কতজন পাচ্ছেন ? যদিও এর চাহিদা আস্তে আস্তে বাড়ছে এবং মানুষ এখন প্রচন্ড আগ্রহ প্রকাশ করছেন
এই দিক থেকে পেপাল এর আগ্রহ কম থাকাটাই কি স্বাভাবিক নয় ? কারন তারা যদি পেপাল চালু করে বাংলাদেশ থেকে লাভবান নাই হতে পারে তাহলে এখানে তাদের সার্ভিস দিয়ে লাভ কি ?
পেপাল এখনও আমাদের দরিদ্র হিসেবেই জানে তবে ফ্রিল্যান্সিং এ অসাধারন সাফল্য এবং মেধাবীদের কঠোর পরিশ্রম তাদের মাথায় বাংলাদেশের ব্যপারে আগ্রহ নাড়া দিয়েছে এবং উচ্চ পর্যায়ের কর্মীদের সাথে যোগাযোগ চলছে দ্রুত কিছু করা যায় কিনা,
এত কিছুর পরও আমরা কেউ বলতে পারব না কবে নাগাত পেপাল আসবে, এটা শুধু মাত্র পেপাল কর্মকর্তাগন সবচেয়ে ভাল বলতে পারবেন, তবে যেহেতু আমাদেরকে তারা আশ্বাস দিয়েছেন এবং আমাদের উচ্চপর্যায়ের কর্মকর্তাদের সাথে তাদের যোগাযোগ হয়েছে তাই আপতত তাদের কে সময় দেওয়া ছাড়া আর কোন আফসোস করে লাভ নেই
বিঃদ্রঃ লেখাটি সংগৃহিত
আপনি যদি অনলাইনে ফ্রিল্যান্স বা ইকামার্স এর সাথে যুক্ত থাকেন তাহলে এই প্রশ্নটি আপনাকেও শুনতে হয়েছে নিশ্চয়!!
কিন্তু আসলেই কি আপনি বা আমরা জানি পেপাল কবে বাংলাদেশে চালু করবে তাদের যাত্রা ? কবে ধরা দেবে ইকমার্সের কিং এই বাংলাদেশের মুখিয়ে থাকা মানুষ গুলোর হাতের মুঠোয়।
কত আয়োজন, ব্লগ, প্রতিবাদ, ফেইসবুকে ফ্যানপেইজে প্রচার প্রচারনা, সরকার এর উচ্চ পদ কর্তাদের বোঝানো(হাত পা ধরে), পেপাল এর উচ্চ কর্তাদের সাথে বৈঠক(তাদের কেও বোঝানো হল) … চলিতেছে
কিন্তু ….কত গুজব এল গেল পেপাল মিলল না!!
সেপ্টম্বর এ আসার পুর্বাভাস দেখা গেলেও এখন নভেম্বর …. আশা ছাড়বেন না প্লিজ!!
তাহলে আরো কত সময় লাগতে পারে ? আমিও জানি না!!
তবে দেখে নিন শুধুমাত্র বাংলাদেশে পেপাল চালু করতে কিরকম ঝাক্কি পোহাতে হবে পেপাল কে
১। মুল কথা পেপাল হল কিং
২। তার কাজ কারবারও কিং এর মত হবে সেটাই কাম্য
অন্যান্য দেশের মতই রাখতে হবে বাংলাদেশের নাম, পতাকা, এবং ভাষা
৩। পেপাল যদি বাংলা ভাষা রাখতে চায় তাহলে কোন কথা নাই পুরা পেপাল কে বাংলায় রুপান্তরিত করতে হবে
৪। থাকতে পারে বিভাগ এবং জেলা এর সাথে ফোন নাম্বার , মোবাইল নাম্বার চাইলে অবশ্যই ৮৮০ দিয়ে শুরু করতে হবে
এগূলো কয়েকটি পরিবর্তনের উদাহরন দিলাম মাত্র, এছাড়াও এর ব্যাক এন্ড(কন্ট্রল প্যানেল) এও কিছু পরিবর্তন আনতে হবে যা শুধুমাত্র বাংলাদেশের মানুষ দের সার্ভিস দেবার জন্যে অবশ্য প্রয়োজনীয়,
পেপাল মুলত ফোন নাম্বার কে খুবই গুরুত্বের সাথে বিবেচনা করে যা আপনার জেলার এরিয়া কোডের সাথে অবশ্যই মিল থাকতে হবে আর এজন্যে তাদের কাছে বাংলাদেশের প্রত্যেক জেলার ফোন এরিয়া কোড থাকবে যা একাউন্ট খোলার সময় ভেরিফাই এর কাজে লাগবে
আপনার কাছে এই কাজ গুলো কম গুরত্বের মনে হলেও পেপাল এর নিরাপত্তা এবং সুনাম অক্ষুন্ন রাখতে তারা এগুলো বারবার ভেরিফাই চালাবে যতক্ষন না তারা সন্তষ্ট হতে পারছেন
এর পরও তাদের ব্যবসায়িক স্বার্থ অবশ্যই লসের মধ্যে রেখে তারা নিশ্চয় বাংলাদেশে আসবে না,
আসল সমস্যা টা এখানেই (আমার মনে হয়)
আপনার জানা মতে কত জন অনলাইনে কেনাকাটা করেন ? বা ক্রেডিট কার্ড ব্যবহারের সুবিধা কতজন পাচ্ছেন ? যদিও এর চাহিদা আস্তে আস্তে বাড়ছে এবং মানুষ এখন প্রচন্ড আগ্রহ প্রকাশ করছেন
এই দিক থেকে পেপাল এর আগ্রহ কম থাকাটাই কি স্বাভাবিক নয় ? কারন তারা যদি পেপাল চালু করে বাংলাদেশ থেকে লাভবান নাই হতে পারে তাহলে এখানে তাদের সার্ভিস দিয়ে লাভ কি ?
পেপাল এখনও আমাদের দরিদ্র হিসেবেই জানে তবে ফ্রিল্যান্সিং এ অসাধারন সাফল্য এবং মেধাবীদের কঠোর পরিশ্রম তাদের মাথায় বাংলাদেশের ব্যপারে আগ্রহ নাড়া দিয়েছে এবং উচ্চ পর্যায়ের কর্মীদের সাথে যোগাযোগ চলছে দ্রুত কিছু করা যায় কিনা,
এত কিছুর পরও আমরা কেউ বলতে পারব না কবে নাগাত পেপাল আসবে, এটা শুধু মাত্র পেপাল কর্মকর্তাগন সবচেয়ে ভাল বলতে পারবেন, তবে যেহেতু আমাদেরকে তারা আশ্বাস দিয়েছেন এবং আমাদের উচ্চপর্যায়ের কর্মকর্তাদের সাথে তাদের যোগাযোগ হয়েছে তাই আপতত তাদের কে সময় দেওয়া ছাড়া আর কোন আফসোস করে লাভ নেই
বিঃদ্রঃ লেখাটি সংগৃহিত